Québec and ARRIMA ....
কানাডার অন্টারিও প্রদেশের পাশের কুইবেক মূলত ফ্রেন্স ভাষাভাষী একটি প্রদেশ। তবে এখানে ইংরেজী ভাষারও প্রচলন আছে। অন্টারিও এরপরেই সবচাইতে জনবহুল এই প্রদেশ। এটি অন্টারিওর পূর্ব পাশে অবস্থিত।
কুইবেক এ বছর ২৯,০০০ প্রার্থীকে স্কিল্ড ওয়ার্কার ক্যাটাগরীতে ARRIMA প্রোগ্রাম মাধমে স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে এখানে আসতে পারবে। এই ক্যাটাগরীকে বলা হয় ’রেগুলার স্কিলড ওয়ার্কার প্রোগাম’ যা কিনা পয়েন্ট বেসড। বিভিন্ন সেক্টরে যেমন: বয়স, ভাষার দক্ষতা, কাজের অভিজ্ঞতা, কুইবেকে পূর্বের ভ্রমণ ইতিহাস বা আত্মিয় থাকা এবং স্ত্রী বা স্বামীর বিভিন্ন দক্ষতা ইত্যাদি সেক্টরে নম্বর পেয়ে কোয়ালিফাই করতে হবে। এমন না যে ফ্রেন্স ভাষা জানতেই হবে। তবে কুইবেকে আসার পরে ফ্রেন্স ভাষা অবশ্যই শিখতে হবে।
গত August মাসের ১৫ তারিখ থেকেই এই পদ্ধতির এপ্লাই শুরু হয়েছে। এর আগের যে First come-first serve পদ্ধতির Mon-Project ছিল, তা আর কুইবেক ইমিগ্রেশনের জন্য ব্যবহৃত হবে না।
ARRIMA পদ্ধতিতে আবেদনকারী ভার্চুয়াল ওয়েটিং রুমে প্রবেশের পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন এবং যখন তার টার্ন আসবে, তখন থেকে তিনি নব্বই মিনিট টাইম পাবেন তার অনলাইন পোর্টাল তৈরি করার জন্যে। নব্বই মিনিট পর উক্ত সেশন এক্সপায়ার হয়ে যাবে। তবে অসম্পূর্ণ এই রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করার জন্যে আবেদনকারী ত্রিশ দিন সময় পাবেন। এবং পূর্ণাঙ্গ এই অনলাইন পোর্টাল ভ্যালিড থাকবে এক বছরের জন্যে।
অনলাইন এই পোর্টাল তৈরি করার জন্যে বিশেষ কোন রিকোয়্যারমেন্টের ঘোষণা এখনও তারা দেননাই। অর্থাৎ, ধরে নেয়া যায় আগের মতোই ক্যুবেক পয়েন্টগ্রীড রিকোয়্যারমেন্ট ফলো করে যে কেউ তার অনলাইন পোর্টাল তৈরি করতে পারবেন। অত:পর সেই সকল অনলাইন পোর্টালের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থীগণ ক্যুবেক সিলেকশন সার্টিফিকেট অর্জনের জন্য আবেদন করার ইনভিটেশন পাবেন।
তবে কারা কারা এই ইনভাইটেশন পাবেন, সেই রিকোয়্যারমেন্টের ব্যাপারে কোন নির্দিষ্ট নীতিমালার কথা এখনও তারা উল্লেখ করেননি। তবে ধরে নেওয়া যায় যে, এক্সপ্রেস এন্ট্রির CRS পদ্ধতিকে তারা ফলো করতে পারে।
আর একটি কথা না বললেই নয়। যখন একজন আবেদনকারী EOI পুলে নিজের অনলাইন পোর্টাল তৈরি করবেন, তখন তাকে কিছুটা ঝামেলার সম্মুখীন হতে পারেন কেননা সম্পূর্ণ পোর্টালটাই ফ্রেঞ্চ ভাষায়। তবে গুগল ট্রান্সলেটর থাকাতে এই চ্যালেঞ্জটি খুব একটা বড় সমস্যা নয়। এর সমস্যার সমাধান স্বরূপ আপনারা ব্যাবহার করবেন Google Chrome। Google Chrome দিয়ে যখন ARRIMA Login করবেন Google Chrome এর ডান কর্নারে থাকা Translate Option টি active করে নিবেন, একটিভ করার জন্য active অপশনটি প্রেস করলেই হবে। এই নতুন পদ্ধতিকে ব্যক্তিগতভাবে আমি স্বাগত জানাই। কেননা পূর্বে যেহেতু এই পদ্ধতিটি First come first serve ছিল, তাই, এই ইমিগ্রেশন পদ্ধতিতে আবেদনকারীর যোগ্যতা তেমন কোন প্রাধান্য পেতোনা। কিন্তু এখন যেহেতু ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সিলেক্ট করবেন যে কারা কারা ইনভিটেশন পাবেন, তাই আশা করা যায়, যোগ্য প্রার্থীরা এই ইমিগ্রেশন পদ্ধতিতে সফলতা লাভ করবেন। পাশাপাশি ক্যুবেক ইমিগ্রেশন তার ধীর গতির জন্যে যতটা বদনাম কুড়িয়েছিল, সেই দুর্নামও ঘুঁচবে বলে আশা করা যায়। এখন দেখার বিষয় আশার বাণী কতোটা পূরণ হয়।
কুইবেক এ বছর ২৯,০০০ প্রার্থীকে স্কিল্ড ওয়ার্কার ক্যাটাগরীতে ARRIMA প্রোগ্রাম মাধমে স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে এখানে আসতে পারবে। এই ক্যাটাগরীকে বলা হয় ’রেগুলার স্কিলড ওয়ার্কার প্রোগাম’ যা কিনা পয়েন্ট বেসড। বিভিন্ন সেক্টরে যেমন: বয়স, ভাষার দক্ষতা, কাজের অভিজ্ঞতা, কুইবেকে পূর্বের ভ্রমণ ইতিহাস বা আত্মিয় থাকা এবং স্ত্রী বা স্বামীর বিভিন্ন দক্ষতা ইত্যাদি সেক্টরে নম্বর পেয়ে কোয়ালিফাই করতে হবে। এমন না যে ফ্রেন্স ভাষা জানতেই হবে। তবে কুইবেকে আসার পরে ফ্রেন্স ভাষা অবশ্যই শিখতে হবে।
গত August মাসের ১৫ তারিখ থেকেই এই পদ্ধতির এপ্লাই শুরু হয়েছে। এর আগের যে First come-first serve পদ্ধতির Mon-Project ছিল, তা আর কুইবেক ইমিগ্রেশনের জন্য ব্যবহৃত হবে না।
ARRIMA পদ্ধতিতে আবেদনকারী ভার্চুয়াল ওয়েটিং রুমে প্রবেশের পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন এবং যখন তার টার্ন আসবে, তখন থেকে তিনি নব্বই মিনিট টাইম পাবেন তার অনলাইন পোর্টাল তৈরি করার জন্যে। নব্বই মিনিট পর উক্ত সেশন এক্সপায়ার হয়ে যাবে। তবে অসম্পূর্ণ এই রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করার জন্যে আবেদনকারী ত্রিশ দিন সময় পাবেন। এবং পূর্ণাঙ্গ এই অনলাইন পোর্টাল ভ্যালিড থাকবে এক বছরের জন্যে।
অনলাইন এই পোর্টাল তৈরি করার জন্যে বিশেষ কোন রিকোয়্যারমেন্টের ঘোষণা এখনও তারা দেননাই। অর্থাৎ, ধরে নেয়া যায় আগের মতোই ক্যুবেক পয়েন্টগ্রীড রিকোয়্যারমেন্ট ফলো করে যে কেউ তার অনলাইন পোর্টাল তৈরি করতে পারবেন। অত:পর সেই সকল অনলাইন পোর্টালের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থীগণ ক্যুবেক সিলেকশন সার্টিফিকেট অর্জনের জন্য আবেদন করার ইনভিটেশন পাবেন।
তবে কারা কারা এই ইনভাইটেশন পাবেন, সেই রিকোয়্যারমেন্টের ব্যাপারে কোন নির্দিষ্ট নীতিমালার কথা এখনও তারা উল্লেখ করেননি। তবে ধরে নেওয়া যায় যে, এক্সপ্রেস এন্ট্রির CRS পদ্ধতিকে তারা ফলো করতে পারে।
আর একটি কথা না বললেই নয়। যখন একজন আবেদনকারী EOI পুলে নিজের অনলাইন পোর্টাল তৈরি করবেন, তখন তাকে কিছুটা ঝামেলার সম্মুখীন হতে পারেন কেননা সম্পূর্ণ পোর্টালটাই ফ্রেঞ্চ ভাষায়। তবে গুগল ট্রান্সলেটর থাকাতে এই চ্যালেঞ্জটি খুব একটা বড় সমস্যা নয়। এর সমস্যার সমাধান স্বরূপ আপনারা ব্যাবহার করবেন Google Chrome। Google Chrome দিয়ে যখন ARRIMA Login করবেন Google Chrome এর ডান কর্নারে থাকা Translate Option টি active করে নিবেন, একটিভ করার জন্য active অপশনটি প্রেস করলেই হবে। এই নতুন পদ্ধতিকে ব্যক্তিগতভাবে আমি স্বাগত জানাই। কেননা পূর্বে যেহেতু এই পদ্ধতিটি First come first serve ছিল, তাই, এই ইমিগ্রেশন পদ্ধতিতে আবেদনকারীর যোগ্যতা তেমন কোন প্রাধান্য পেতোনা। কিন্তু এখন যেহেতু ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সিলেক্ট করবেন যে কারা কারা ইনভিটেশন পাবেন, তাই আশা করা যায়, যোগ্য প্রার্থীরা এই ইমিগ্রেশন পদ্ধতিতে সফলতা লাভ করবেন। পাশাপাশি ক্যুবেক ইমিগ্রেশন তার ধীর গতির জন্যে যতটা বদনাম কুড়িয়েছিল, সেই দুর্নামও ঘুঁচবে বলে আশা করা যায়। এখন দেখার বিষয় আশার বাণী কতোটা পূরণ হয়।
No comments